কেন পড়বেন ?

শিক্ষার ভারসাম্য: জমজম একাডেমি ধর্মীয় ও আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে শিক্ষার্থীদের ভারসাম্যপূর্ণ শিক্ষা নিশ্চিত করবে। প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা: স্মার্ট ক্লাস রুম, ই-লাইব্রেরি এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য জমজম একাডেমি আধুনিক শিক্ষা নিশ্চিত করবে। একই সাথে পরিবেশ, প্রযুক্তি এবং অন্যান্য সমসাময়িক বিষয়ের সেতুবন্ধন ঘটিয়ে শিক্ষার্থীদের বহুমাত্রিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা হবে।

 

আদর্শ নাগরিক তৈরিঃ সমাজে সৎ, যোগ্য, এবং নৈতিক মান সম্পন্ন ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে জমজম একাডেমি কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: চরিত্র ও নৈতিকতার বিকাশ, সততা, সহমর্মিতা এবং দায়িত্বশীলতার মতো গুণাবলী ভবিষ্যতের নেতৃত্বকে সমৃদ্ধ করবে।

প্রতিযোগিতার ভিত/স্বক্ষমতা: মান সম্পন্ন শিক্ষার সাথে বহু-ভাষা শিখন ও কথা বলার প্রশিক্ষণ শিশুদের যোগাযোগ দক্ষতা ক্ষুরধার করবে, যা বিশ্ব পরিমন্ডলে শিক্ষার্থীর অবস্থানকে দৃঢ় ও প্রতিযোগিতামূলক করবে এবং সফল হতে সাহায্য করবে।

ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক পরিচয় লালন: ইসলামী মূল্যবোধ এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য-কে ধারাবাহিক ভাবে লালন করার মাধ্যমে বিশ্বায়নের এই যুগে শিশুদের আত্ম-সম্মান ও মর্যদাবোধকে জাগ্রত করা হবে, যা বিশ্ব পরিমন্ডলে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় স্বক্ষমতা ও সাহস যোগাবে।

পরিবার ও সমাজ উন্নয়ন: আদর্শবান শিক্ষিত একজন যুবক পরিবার, সমাজ ও দেশের সম্পদ; জমজম একাডেমি দক্ষ মানব সম্পদ তৈরীর মাধ্যমে পরিবার ও সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।